প্রাণের ৭১

Tuesday, August 7th, 2018

 

জাপান বাংলাদেশে সিগারেটের ব্যাবসা করবে, কিনে নিল আকিজ সিগারেট

আকিজ গ্রুপের সিগারেট তৈরির সব ব্যবসা কিনে নিচ্ছে জাপানের দ্বিতীয় বৃহত্তম টোব্যাকো প্রতিষ্ঠান ‘জাপান টোব্যাকো’। এজন্য আকিজ গ্রুপের স্বত্বাধীকারীদের সঙ্গে সোমবার জাপান টোব্যাকোর ১২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার চুক্তিও সই হয়েছে। জাপানি এই সিগারেট কোম্পানির এই বিনিয়োগ হবে এ যাবৎকালের মধ্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে একক বৃহত্তম বিদেশি বিনিয়োগ।   ঢাকার গবেষণা সংস্থা হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের (এইচ ডিআরসি) অর্থনীতিবিদ আসমার ওসমান বলেন, বাংলাদেশে ধূমপায়ীর যে সংখ্যা, সিগারেটের যে বিশার বাজার এবং ধূমপান নিরুৎসাহে সরকারের যে অনীহা তাতে এই খাতে বিদেশি বিনিয়োগের আগ্রহে অবাক হওয়ার কোনো কারণ নেই।   আকিজ গ্রুপেরআরো পড়ুন


মহাকাশ থেকে সূর্য উদয় দেখতে কেমন।

ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে – গতি প্রতি সেকেন্ডে পাঁচ মাইল। পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে আসতে এই স্টেশনের সময় লাগে ৯০ মিনিট। ওই স্টেশন থেকে মহাকাশের নানা বিষয়ের ওপর গবেষণা চালান বিজ্ঞানীরা।


বাংলাদেশের সিগারেটের বাজারে বড় অঙ্কের টাকা ঢালছে জাপান। আকিজ গ্রুপের স্বত্ব ক্রয়।

জাপানের বৃহত্তম এবং বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ সিগারেট নির্মাতা জাপান টোব্যাকো ঘোষণা করেছে ১৫০ কোটি ডলার (১২,৪০০ কোটি টাকা) দিয়ে তারা বাংলাদেশের আকিজ গ্রুপের সিগারেট তৈরির সব ব্যবসা কিনে নিচ্ছে। এ ব্যাপারে ঢাকায় সোমবার দুই কোম্পানির মধ্যে এই চুক্তিও সই হয়ে গেছে। জাপানী এই সিগারেট কোম্পানির এই বিনিয়োগ হবে এ যাবৎকালের মধ্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে একক বৃহত্তম বিদেশী বিনিয়োগ। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জাপানের টোব্যাকো জায়ান্ট কেন এত টাকা বাংলাদেশের বাজারে ঢালছে? ঢাকার গবেষণা সংস্থা হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের (এইচ ডিআরসি ) অর্থনীতিবিদ আসমার ওসমান বিবিসিকে বলেন, বাংলাদেশে ধূমপায়ীর যে সংখ্যা, সিগারেটেরআরো পড়ুন


একনো ভুতুড়ে পরিবেশ গাদ্দাফির শহর!

এখনো ভুতুড়ে পরিবেশ গাদ্দাফির শহর। জঙ্গি আতংক আর ঔপনিবেশিক শাসন, স্থানীয়রা আর কাউকে বিশ্বাস করতে চায়না। সাহায্য ও করে না।


চাকরিতে বস ভয়াবহ হলে কি করবেন?

চাকরির ক্ষেত্রে দারুণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বা ‘বস’ এর সাথে আপনার সম্পর্ক। একটি প্রতিষ্ঠানে যার সরাসরি তত্বাবধানে আপনি কাজ করেন ঐ ব্যক্তির মানসিকতা না বুঝতে পারলে নিশ্চিতভাবে নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হবেন আপনি।


শীর্ষপদে নারী থাকলে সবাই কাজ খেয়াল করবে।

ব্যবসায়িক দুনিয়ায় ইন্দ্রা নুয়ি ছিলেন খুবই বিরল একটি উদাহরণ। একজন অভিবাসী এবং একজন নারী হওয়া সত্ত্বেও তিনি গত ১২ বছর যাবৎ পেপসিকোর প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন। এই কাজের সুবাদেই তিনি ঠাই করে নিয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান কর্পোরেট ব্যক্তিত্বদের তালিকায়। এমন এক প্রতিষ্ঠানের দেখভালের দায়িত্বে তিনি ছিলেন যারা বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থের পণ্য কেনাবেচা করে আর যাদের রয়েছে ২২টি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড, যার মধ্যে কোয়েকার এবং ট্রপিকানা অন্যতম। ২০০৬ সালে তিনি যখন পেপসিকোর প্রধান নির্বাহী হন, তখন অ্যামেরিকার শীর্ষ ৫০০টি পাবলিক কোম্পানি মিলে বারো জন নারী শীর্ষ পদেআরো পড়ুন